NEW UPDATE FOR COLLEGE SERVICE COMMISSION 2024 : তবে কি রাজ্যের কলেজ সার্ভিস কমিশনেও নিয়োগ দুর্নীতির আঁচ !!!! চাকরি বাতিল হবে অধ্যাপকদেরও??
চাকরি বাতিল হবে অধ্যাপকদেরও??
দেশের সর্বোচ্চ আদালত তথা সুপ্রিমকোর্ট স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগ দুর্নীতির মামলা সম্পর্কে স্পষ্ট বক্তব্য জানিয়েছেন। ফলত স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগে দুর্নীতি করা হয়েছে তা স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবী স্বীকার করে নিয়েছেন। এবার আর এক দুর্নীতির কথা সামনে আসছে, যেখানে কলেজ সার্ভিস কমিশন 2018 সালে সহকারী অধ্যাপক নিয়োগ করেছিল। কলেজ সার্ভিস কমিশনের বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীরা স্কুল সার্ভিস কমিশনের মামলায় কোর্টের পর্যবেক্ষণের পর এ বিষয়ে সরব হয়েছে। বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের দাবি বর্তমান সরকারের 2011 সালের পর থেকেই যে সমস্ত নিয়োগগুলি হয়েছে সেখানে শুধুমাত্র প্রার্থীদের নাম এবং রোল নাম্বার প্রকাশ করা হয়েছে ,তাদের প্রাপ্ত নম্বর প্রকাশ করা হয়নি।
WB Govn Leave Rules New Update April 2024: ছুটির নিয়মে বিরাট বদল সরকারি কর্মচারীদের
স্কুল সার্ভিস কমিশনের মত নিয়োগ দুর্নীতির আরেকটি বড় জায়গা হল কলেজ সার্ভিস কমিশন , এমনটাই জানাচ্ছেন কলেজ সার্ভিস কমিশনের নিয়োগে অংশগ্রহণ করা বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীরা। যেখানে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার চাবিকাঠি রয়েছে ইন্টারভিয়ে 40 নম্বর রেখে অযোগ্যকে যোগ্য করে। কলেজ সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে বেশিরভাগই কম শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীরাই চাকরি পেয়েছে। সম্প্রতি এমনই এক চাঞ্চল্যকর দাবি তুলেছেন 2018 সালের মেধা তালিকাভুক্ত চাকরি প্রার্থীরা। প্রার্থীদের আরো দাবি কেনই বা কলেজ সার্ভিস কমিশন নির্দিষ্ট পরীক্ষার ভিত্তিতে স্কুল সিট প্রকাশ করছে না। মেধা তালিকায় কেন পরীক্ষার্থীর প্রাপ্ত নম্বর প্রকাশ করা হয় না এমনই প্রশ্ন তোলা হয় মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টে এসএসসির উদ্দেশ্যে।
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্যকে সামনে রেখে বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীরা এবার রাজ্যের কলেজ সার্ভিস কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন। 2018 সালের কলেজ সার্ভিস কমিশনের মেধা তালিকাভুক্ত বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের বক্তব্য, স্কুল সার্ভিস কমিশনের মতোই বা তার চেয়েও বেশি দুর্নীতির শিকার এই কলেজ সার্ভিস কমিশন। স্কুল সার্ভিস কমিশনের মত কলেজ সার্ভিস কমিশনে নিয়োগের ক্ষেত্রেও অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করে মেধা তালিকা বহির্ভূত অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি পাইয়ে দেওয়া হয়েছে যা কেবলমাত্র আদালতে প্রমাণ হওয়ার অপেক্ষা।চাকরিপ্রার্থীরা দ্রুত এই বিষয়ে তদন্ত করে যথাযোগ্য রিপোর্ট আদালতে পেশ করার আবেদন জানাচ্ছেন।